1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ০৪:২৩ পূর্বাহ্ন

চীনা কমিউনিস্ট পার্টি ভোট ছাড়া ৭৪ বছর

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ৫ জুলাই, ২০২১

বিদেশ ডেস্ক : চীনা কমিউনিস্ট পার্টি (সিসিপি)। গত এক শতাব্দীকাল ধরেই সবসময়ই নিজেদেরকে ‘মহান, গৌরবময় আর সঠিক’ বলে দাবি করে এসেছে দলটি। এখন জন্মের দ্বিতীয় শতকে পা দেওয়ার মুহূর্তেও যেভাবে প্রভাব-প্রতিপত্তি ধরে রেখেছে, তাতে এই দম্ভকে অযৌক্তিক মনে করার কারণ নেই। শত সমালোচনা ও বিতর্কের মুখেও দলটি যে শুধু দীর্ঘ সময় ধরে ক্ষমতায় টিকে রয়েছে তা-ই নয়, বরং এর শক্তি দিনদিন বেড়েই চলেছে। দলটির এই শক্তি ও সামর্থ্যরে নেপথ্যে এর কঠোরতা, আদর্শগত একনিষ্ঠতা ও অর্থনৈতিক উন্নতিকেই কৃতিত্ব দিচ্ছেন বিশ্লেষকরা। গত শতাব্দীর প্রথম ভাগে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের পথ ধরেই গড়ে উঠেছিল কৃষক-শ্রমিকের এই রাজনৈতিক দল সিসিপি। একশ’ বছর ধরে চীনের উন্নয়নে সবচেয়ে প্রভাবশালী ভূমিকা রেখেছে দলটি। তারা চীনকে বদলেছে, বদলেছে বৈশ্বিক রাজনৈতিক সমীকরণ। বদলে দিয়েছে কমিউনিস্ট রাজনীতির ধরন। শুধু এটুকুতেই সীমিত থাকেনি সিপিসি। মার্কসবাদকে পর্যন্ত সুবিধামতো ‘এডিট’ করে বদলে নিয়েছে। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন হয়। এরপর সারা বিশ্বের অনেক পণ্ডিতই ভেবেছিলেন, কমিউনিজম নামের ধারণাটিই এক সময় তামাদি হয়ে যাবে। আরও বলেছিলেন, বিশ্বের যেসব দেশ তখনও নিজেদের কমিউনিস্ট বলে দাবি করছে, তারা কেউ মুক্ত বাজারের ঢেউয়ে পা না ভিজিয়ে নিজেদের গুটিয়ে রাখতে পারবে না। মুক্ত বাজারের সামনে থাকা যে কোনো বাঁধা শুকনো খড়কুটোর মতো ভেসে যেতে বাধ্য। কমিউনিস্ট পার্টিগুলো এবার শেষ দিন গুনতে পারে। কিন্তু সেসব পণ্ডিতের গণনা একেবারেই ফলেনি। চীনা কমিউনিস্ট পার্টি মুক্তবাজারের সামনে পড়ে ভাঙেনি, বিলীন হয়নি। বরং নিজেদের মুক্ত বাজারে ভাসিয়েছে। ‘এক দেশ, দুই নীতি’র হাল ধরে হয়েছেন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি।

মাত্র তিন দশক আগে নিজেকে বদলে নেয় কমিউনিস্ট পার্টি। গড়ে ওঠে এক রাজনৈতিক দলভিত্তিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা। চীন যোগ দেয় পুঁজির লড়াইয়ে। তৈরি হয় এক চীন দুই নীতির মতো চমকপ্রদ ব্যবস্থা। এই ব্যবস্থাগুলোর ফলে বিশ্বের অন্যতম দরিদ্র দেশটি পরিণত হয় বিশ্বের ২য় বৃহত্তম অর্থনীতিতে। কমিউনিস্ট পার্টি তার লাগাম হারায়নি। বরং এই ৩০ বছরে চৈনিক কমিউনিস্ট পার্টি আরও শক্তিশালী থেকে শক্তিতর হয়েছে। কোনো ভোট ছাড়াই চীনকে ৭৪ বছর ধরে শাসন করছে একটিই দল, যাদের জনতার প্রতি কোনো ম্যান্ডেট নেই।

Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি