1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ০৭:০৩ অপরাহ্ন

গাইবান্ধায় নদী ভাঙনে দিশাহারা মানুষ

এস,এম শাহাদৎ হোসাইন গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন, ২০২১

এস,এম শাহাদৎ হোসাইন গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
গাইবান্ধায় তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে দিশাহারা হয়ে পড়েছে মানুষ। সম্প্রতি নদ-নদীতে পানি বৃদ্ধির সঙ্গে শুরু হয়েছে ভয়াবহ ভাঙন। এতে বিলীন হচ্ছে বাপ-দাদার বসতভিটা ও ফসলি জমি। ভাঙনের শিকার মানুষেরা সহায় সম্বল হারিয়ে চোখের জলে নির্ঘুম রাত পোহাচ্ছে। গাইবান্ধার তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনের চোখের নিমিষে বিলীন হচ্ছে সবকিছু। এসময় ভাঙনের শিকার পরিবারগুলো নির্বাক চোখে তাকিয়ে, আবার কেউবা কাঁদছিলেন অঝোড়ে। গাইবান্ধার নদ-নদীগুলোর বুকে জেগে উঠেছে প্রায় ১৬৫ বালুচর। এসব চরাঞ্চলে কয়েক যুগ ধরে বসবাস করে আসছেন প্রায় সাড়ে ৪ লক্ষ মানুষ। এছাড়াও নদীর তীরবর্তীতেও অনেক মানুষের স্থায়ী নিবাস। প্রত্যেক বছরের বর্ষার আগে ও পরে শুরু হয় অব্যাহত নদী ভাঙন। রাক্ষুসি নদীর ভাঙনে ইতিপুর্বে মানুষ হারিয়ে তাদের বসতভিটা, ফসলি জমি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ মসজিদ-মন্দির। ভাঙনের শিকার পরিবারগুলো ঠাঁই নিয়েছে বিভিন্ন বাঁধ, আশ্রয়ন কেন্দ্র ও অন্যের বাড়িতে। আশ্রিত মানুষেরা এখন দুর্বিষহ দিনাতিপাত করছে। গাইবান্ধার সদর উপজেলার কামারজনি, গোঘাট, কুন্দেরপাড়া, মোল্লারচর,সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর, লাঠশালা, খোদ্দা, চন্ডিপুর, পাঁচপীর খোয়াঘাট, বোচাগাড়ি ও কাশিম বাজার খোয়াঘাট ও ফুলছড়ি উপজেলার উড়িয়াসহ বিভিন্ন এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতোমধ্যে নদী ভাঙনে শতাধিক ঘরবাড়ি ও সহস্রাধিক একর ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। এছাড়াও নদীর পেটে চলে গেছে কবরস্থান, স্কুল-মাদ্রসা, মসজদি ও মন্দির। নদীর তীরবর্তী ও চরাঞ্চলের শতশত পরিবার ভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে। তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছে। গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোখলেছুর রহমান বলেন, নদীর তীর ভাঙন ঠেকাতে জিও ব্যাগ ও ব্লক স্থাপন কাজ চলমান রয়েছে। গাইবান্ধা জেলা প্রশাসনক আব্দুল মতিন বলেন, ভাঙন কবলিত এলাকাগুলো পরিদর্শন করা হচ্ছে। যাতে করে মানুষেরা দুর্ভোগে না পড়ে সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি