1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ০৩:৩৪ পূর্বাহ্ন

করোনার নতুন ধরনটির পরিবর্তন রুখতে সক্ষম ফাইজারের টিকা

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ৮ জানুয়ারি, ২০২১

ফাইজার ও বায়োএনটেকের কোভিড-১৯ টিকা ব্যাপকভাবে সংক্রমণ হওয়া ভাইরাসের নতুন ভ্যারিঅ্যান্ট বা ধরনের মধ্যে অন্যতম প্রধান একটি মিউটেশন বা পরিবর্তনের বিরুদ্ধে কার্যকর ভূমিকা রাখতে সক্ষম বলে গবেষণায় প্রতীয়মান হয়েছে। ফাইজার ও ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস ব্রাঞ্চের বিজ্ঞানীরা ল্যাবে পরিচালিত গবেষণা শেষে এমন দাবি করেছেন। খবর রয়টার্সের।

করোনাভাইরাসের স্পাইক প্রোটিনের ‘এন৫০১ওয়াই’ মিউটেশন নিস্ক্রিয় করতে কার্যকর ভূমিকা রাখছে বলে গবেষণায় ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।

ফাইজারের ভাইরাসজনিত টিকা বিশেষজ্ঞ ফিল ডরমিৎজার বলেছেন, ‘ভাইরাস ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ার ক্ষেত্রে এই মিউটেশনই সম্ভবত দায়ী। আশঙ্কা ছিল, মিউটেশনটি করোনার টিকা নেওয়ার পর শরীরে তৈরি এন্টিবডি নিরপেক্ষকরণ প্রক্রিয়াকে পাশ কাটাতে সক্ষম।’

যাদের ফাইজার বায়োএনটেকের টিকা দেওয়া হয়েছে এমন লোকজনের রক্ত নিয়ে গবেষণাটি চালানো হয়েছে। তবে এই গবেষণার ফল খুবই সীমিত কারণ এতে দ্রুত ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসের সবগুলো মিউটেশন নিয়ে কাজ করা হয়নি। শুধু স্পাইক প্রোটিনের এন৫০১ওয়াই মিউটেশন নিয়ে কাজ হয়েছে।

ডরমিৎজার বলেন, ‘এটা আশাব্যঞ্জক, এই মিউটেশনের বিপক্ষে কাজ করতে পারছে আমাদের টিকা। এর আগে আরো ১৫টি মিউটেশনের বিরুদ্ধে কার্যকারিতা পরীক্ষা করা হয়েছে। আমরা এ পর্যন্ত ১৬টি মিউটেশন নিয়ে পরীক্ষা চালিয়েছি। এর কোনোটিরই গুরুতর প্রভাব মেলেনি। এটাই ভাল খবর। তবে এর মানে এই নয় যে, ১৭তম মিউটেশনের পরীক্ষায়ও একই ফল পাওয়া যাবে।’

মূলত যুক্তরাজ্য ও দক্ষিণ আফ্রিকায় সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে করোনাভাইরাসের নতুন ধরন। এর মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকায় শনাক্ত হওয়া ‘ই৪৮৪কে’ নামের একটি মিউটেশন নিয়ে উদ্বেগের কারণ রয়েছে বলে জানান ডরমিৎজার। নতুন ধরনের করোনার আরো বেশকিছু মিউটেশন নিয়ে গবেষণা চালানো হবে এবং কয়েক সপ্তাহের মধ্যে অনেক তথ্য হাতে আসবে বলে জানান গবেষকরা।

Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি