1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ০৫:৪৫ পূর্বাহ্ন

অপরিকল্পিত ঝুপড়ি ঘরে সৌন্দর্য হারাচ্ছে কুয়াকাটা সৈকত

জাহিদুল ইসলাম বেলাল,কুয়াকাটা প্রতিনিধি
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই, ২০২৫

জাহিদুল ইসলাম বেলাল,কুয়াকাটা প্রতিনিধি: বাংলাদেশের একমাত্র ‘সানরাইজ ও সানসেট পয়েন্ট’ হিসেবে খ্যাত পর্যটন এলাকা কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দিন দিন নষ্ট হচ্ছে। এর অন্যতম প্রধান কারণ সৈকত লাগোয়া বেরিবাঁধ ও রক্ষা বাঁধের ওপর অপরিকল্পিতভাবে গড়ে ওঠা শত শত ঝুপড়ি ঘর। এসব স্থাপনা যেমন দৃষ্টিকটু, তেমনি পর্যটকদের অভিজ্ঞতাও করছে নেতিবাচক।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুরুতে বাঁধের ওপর ছোট একক ঘর নির্মাণ করে তার সামনের অংশে ত্রেপল বা টিনের ছাউনি দিয়ে বাড়ানো হয়। পরে সেখানে তৈরি হয় চা-স্টল, ফাস্টফুড কর্নার ও নানা ধরনের সামগ্রী বিক্রির দোকান। এভাবে গড়ে ওঠা অস্থায়ী দোকানপাট এখন গোটা সৈকতের সৌন্দর্য নষ্ট করছে।

ঢাকা থেকে আসা পর্যটক সাকিব আহমেদ জামাল বলেন, ঘরগুলো যত্রতত্রভাবে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। সৈকতের সাথে কোনো সামঞ্জস্য নেই। এমন অবকাঠামো সৌন্দর্য নষ্ট করছে। কর্তৃপক্ষের দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।

এ বিষয়ে কুয়াকাটা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক হোসাইন আমির বলেন, এই ঝুপড়ি ঘরগুলো পরিকল্পনাহীনভাবে গড়ে উঠছে। এতে কুয়াকাটার পরিবেশ ও সৌন্দর্য দুটোই ব্যাহত হচ্ছে। যদি ব্যবসায়ীদের নির্দিষ্ট স্থানে পুনর্বিন্যাস করা হয়, তাহলে পরিবেশ রক্ষা পাবে।

স্থানীয় প্রশাসনের সূত্র জানায়, অনেক সময় এই ঝুপড়ি ঘরগুলো রাজনৈতিক বা প্রভাবশালী মহলের ছত্রছায়ায় গড়ে ওঠে, ফলে উচ্ছেদ কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হয় এবং পর্যটনবান্ধব পরিবেশ গঠনের প্রচেষ্টা মাঝপথে থেমে যায়।

কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রবিউল ইসলাম জানান, কুয়াকাটা এলাকার খাস জমি উদ্ধারে মাননীয় ভূমি উপদেষ্টা কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন। জেলা প্রশাসকের সাথে পরামর্শ করে অচিরেই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হবে।

Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি