1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫, ০৮:৪০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ

রাজশাহীতে চলছে দোকান খোলার দাবিতে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ 

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ৭ এপ্রিল, ২০২১
লিয়াকত রাজশাহী ব্যুরো, দৈনিক শিরোমণিঃ  রাজশাহীতে দোকান খুলে রাখার দাবিতে কাপড়  ব্যবসায়ীরা বিক্ষোভ করেছেন। করোনা পরিস্থিতিতে সরকার ঘোষিত এক সপ্তাহের লকডাউনের তৃতীয় দিন বুধবার বেলা ১১টার দিকে নগরীর সাহেব বাজারে এ বিক্ষোভ করেন ব্যাবসায়ীরা।
এর আগে সকালেই তারা দোকান খোলেন। কিন্তু পরে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাদের জরিমানা করতে গেলে ব্যবসায়ীরা বিক্ষোভ শুরু করেন। তারা ঘোষণা দেন, কাউকে জরিমানা করা হলে আন্দোলন জোরদার হবে।ব্যবসায়ীরা রাস্তায় নেমে পড়ায় ম্যাজিস্ট্রেট কাউকে জরিমানা করেননি।
ম্যাজিস্ট্রেট চলে যাওয়ার পরই ব্যবসায়ীরা দোকান খোলেন। তবে ক্রেতার সংখ্যা ছিল কম। দুপুর পর্যন্ত আর কেউ তাদের দোকান খোলার ব্যাপারে বাধা দেয়নি। নগরীর আরডিএ মার্কেটেও এ দিন খোলা দেখা গেছে। মঙ্গলবার থেকে নগরীর সবচেয়ে বড় এই মার্কেটের ব্যবসায়ীরা দোকান খুলছেন। এর আগে দোকান খোলার দাবিতে গত সোমবার আরডিএ মার্কেটের দোকান খোলার দাবিতে ব্যবসায়ীরা রাস্তায় নেমে পড়েন। তারাও রাস্তায় শুয়ে পড়েন।
বুধবার ম্যাজিস্ট্রেট দেখেই আন্দোলন প্রসঙ্গে রাজশাহী বস্ত্র ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি অশোক কুমার বলেন, শহরের আরডিএ মার্কেট, বিনোদপুর, কোর্টবাজারসহ অন্যান্য এলাকার সব দোকানপাট খোলা। তাই আমরাও সকাল থেকে একপাল্লা, দুইপাল্লা তুলে ব্যবসা শুরু করেছিলাম। একটু পর ম্যাজেস্ট্রট আসেন। তিনি জরিমানা করতে শুরু করেন। আমরা তাকে বোঝালাম যে, করোনায় আমরাও নাজেহাল, ধার-দেনা করে মাল তুলেছি। করোনার ভেতর ব্যবসা খারাপ। হঠাৎ লকডাউন আসবে বুঝতেও পারিনি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে আমরা ব্যবসা করতে চাই। তারপর ম্যাজিস্ট্রেট চলে গেছেন। আমরাও অর্ধেক শাটার তুলে ব্যবসা করছি। কিন্তু ক্রেতা কম।
এদিকে লকডাউনের তৃতীয় দিনে রাজশাহী অনেকটাই স্বাভাবিক লক্ষ্য করা গেছে। শহরের ভেতর রিকশা-অটোরিকশা চলাচল স্বাভাবিক দেখা গেছে। সাহেববাজার এলাকায় ছিল অন্যান্য দিনের মতোই যানজট। অল্প সংখ্যক দোকানপাট বন্ধ দেখা গেছে। মানুষের চলাচলও ছিল স্বাভাবিক।
Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি