নড়াগাতি নড়াইল থেকে মোঃ মনিরুজ্জামান চৌধুরী: দক্ষিণাঞ্চলের খুলনা, বাগেরহাট, নড়াইল ও গোপালগঞ্জ জেলার কয়েক লাখ মানুষের দীর্ঘদিনের স্বপ্নের যোগাযোগের সোপান চাপাইল সেতু। চারটি জেলার মোহনায় সেতুবন্ধনে আবদ্ধ অন্তত কয়েকশত’ গ্রাম।
এ সেতু সড়ক পথে যোগাযোগ বঞ্চিত এসব জেলার মানুষের মধ্যে সেতুবন্ধন। ব্রিজটি এ এলাকার মানুষের অর্থনৈতিক, শিক্ষা ও বাণিজ্যিক উন্নয়নেও বিশেষ ভূমিকা রাখবে ।
এলজিইডি সূত্রে জানা গেছে, ২০১১ সালের ১৭ এপ্রিল ব্রিজটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। কয়েক দফা সময় বাড়ানোর পর ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে ব্রিজটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়। ব্রিজটি নির্মাণে ৫৭ কোটি ৬০ লাখ ৯৫ হাজার ২৫০ টাকা ব্যয় হয়।
ব্রিজের দুই পাড়ে সংযোগ সড়ক, ব্রিজের সৌন্দর্য বর্ধনসহ অন্যান্য কাজে ৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা ব্যয় হয়।দু’পারের মানুষ সরাসরি সেতু পারাপার করতে পারে না কারন স্থানীয় ইজিবাইক সিন্ডিকেট এমন কৌশল ব্যবহার করেছে যে তারা সরাসরি যেতে বিভিন্ন অজুহাতে হাজার মানুষকে হয়রানি ও অমানবিক আচরনের সম্মুখিন হতে হয় বলে যানা যায়, রাতের বেলায় ল্যাম্প পোষ্ট বন্ধ থাকায় নানা ধরনের অসামাজিক ঘটছে প্রতিনিয়ত। গাড়ী রাখার নির্দিষ্ট স্থান না থাকা রাস্তার পাশে যত্রছত্র গাড়ী পার্কিং করায় ঘটছে প্রতিনিয়ত
দূর্ঘটনা ও প্রায়ই দূর্ঘটনায় নিহতে খবর পাওয়া যা, এ সড়কে অবৈধ নসিমন, করিমন,ট্রলি সহ বিভিন্ন গাড়ীর পদচারনায় মুখর হয়ে উঠেছে সেতু দু’পাশে ব্যবস্ততম সড়ক। এলাকাবাসী যথাযথ কতৃপক্ষের নিকট সেতু ও সেতুর দুপাড়ের সড়ক নিরাপদে ও নির্বিঘ্নে চলাচলের জন্য দাবী জানিয়েছেন।