1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৩২ পূর্বাহ্ন

‘ডব্লিউএইচওর অনুমোদন পেলে ১২ বছর বয়সীদের টিকা’

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১

দীর্ঘ দেড় বছর বন্ধ থাকার পর আগামী ১২ সেপ্টেম্বর থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। শ্রেণিকক্ষে পাঠদান শুরু হলেও শিক্ষার্থীদের টিকার বিষয়ে আলাপ চলছে বেশ কিছুদিন ধরেই। স্কুল শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার বিষয়টি সরকারের পরিকল্পনাতেও আছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ১২ বছরের ঊর্ধ্বে সবাইকে টিকা কার্যক্রমের আওতায় আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) অনুমোদন নেওয়ার চেষ্টা চলছে, অনুমোদন পেলে কার্যক্রম শুরু হবে।

আজ সোমবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে বের হওয়ার সময় সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এখন আমরা ১৮ বছরে ঊর্ধ্বে বয়স- এমন নাগরিকদের টিকা দিচ্ছি। ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সীদেরও টিকা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, এ সংখ্যাটি বিশাল। আমরা যেহেতু সব ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিচ্ছি, কাজেই ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সীদেরও টিকা দেব। তবে এর আগে আমাদের ডব্লিউএইচওর অনুমোদন নেব। যদিও ২২টি দেশ তাদের ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী নাগরিকদের টিকা দিচ্ছে। তারা এক্ষেত্রে তাদের নিজস্ব আইন ও প্রটোকল অনুসরণ করছে।

তিনি বলেন, আমাদের টিকার ঘাটতি হবে না। চলতি মাসেই আরও আড়াই কোটি টিকা আসছে। এটি চূড়ান্ত হয়েছে।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, করোনা পরিস্থিতি এখন নি¤œমুখী। ফলে করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালগুলোর কিছু বেড অন্যান্য রোগীদের জন্য ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সারাদেশে কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালের সব মিলিয়ে ১৭ হাজার বেড ছিল। এখন সেখানে ১২ থেকে ১৪ হাজার বেডই খালি হয়ে গেছে। যার মধ্যে ঢাকায় ৭৫ ভাগ খালি হয়েছে। করোনা সংক্রমণ কমে যাওয়ার এগুলো খালি হয়েছে।

Facebook Comments
১ view

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি