1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ০৩:২০ পূর্বাহ্ন

আমার মা ছিলেন সবচেয়ে বড় গেরিলা : প্রধানমন্ত্রী

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ৮ আগস্ট, ২০২১

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবকে সবচেয়ে বড় গেরিলা আখ্যা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, একটা গেরিলাযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীন হয়েছি। আমি সব সময় বলি, আমার মা ছিলেন সবচেয়ে বড় গেরিলা। তিনি গোপনে গিয়ে ছাত্রদের সঙ্গে দেখা করতেন, দিকনির্দেশনা দিয়ে আসতেন। আমাদের বাড়িতে আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকও হয়েছে। ৬-দফা ছেড়ে অনেক নেতা চলেও গেছেন। আমার মা তখন খুব শক্ত ছিলেন ৬-দফার পক্ষে।

তিনি বলেন, স্বাধীনতাযুদ্ধের প্রতিটি সংগ্রামে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের অসামান্য অবদান রয়েছে। আমার মা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সারাজীবন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে দেশের মানুষের জন্য চিন্তা করতে প্রেরণা জুগিয়েছেন। রাজনীতিতে ব্যাপকভাবে সক্রিয় থাকলেও পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা গেরিলা সংগঠন বেগম মুজিবের কর্মকাণ্ড কখনো আঁচ করতেও পারেনি।

আজ রবিবার (৮ আগস্ট) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ‘বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৯১তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন’ ও ‘বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব পদক-২০২১ প্রদান’ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এ অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভিডিও কানফারেন্সিংয়ে অংশগ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রী।

শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধু যে পরিবারে জন্ম নিয়েছেন, পড়াশোনা করে অনেক বড় জায়গায় যেতে পারতেন। কিন্তু তিনি তার জীবন দেশের মানুষের জন্য উৎসর্গ করেছেন। তাকে পাশে থেকে সহযোগিতা করেছেন আমার মা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। সংকটে সংগ্রামে নির্ভীক সহযাত্রী ছিলেন।

তিনি বলেন, আমার মায়ের যদি নানা রকম চাহিদা থাকত। স্বামীর কাছে মানুষের নানা ধরনের চাহিদা, আকাঙ্ক্ষা থাকে। অনেক কিছু পাওয়ার থাকে। আমার মার, বাবার কাছে কোনো কিছুর চাহিদা ছিল না। তিনি সবসময় বলতেন, তুমি দেশের কথা চিন্তা করো। আমাদের কথা ভাবতে হবে না। প্রেরণাটাই দিয়ে গেছেন। আমার মায়ের যে অবদান রয়েছে, এদেশের রাজনীতিতে, শুধু তাই না, বাংলাদেশের মানুষের অগ্রগতিতেও তার অবদান আছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার মায়ের অভ্যাস ছিল; বই কেনা। নিউমার্কেট থেকে তিনি বই কিনতেন। আমাদেরও নিয়ে যেতেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, প্রতিটি মেয়ের শিক্ষা নেয়া উচিত এবং আর্থিক সচ্ছলতা দরকার। খালি অধিকার অধিকার বলে চিৎকার করলেই হবে না।

মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন্নেছা ইন্দিরা সভায় সভাপতিত্ব করেন। এতে অংশ নেন সচিব সায়েদুল ইসলাম, অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন, জাতীয় মহিলা সংস্থার চেমন আরাসহ অনেকে।

Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি